ইউসুফ (আঃ)এর জীবন কাহিনী
ইউসুফ (আঃ)এর জীবন কাহিনী। তিনি ছিলেন অতান্ত্য সুন্দর চেহারার আধিকারী। মিসরের মেয়েরা ফল কাটতে গিয়ে হাত কেটে ফেলে ছিলো। আমরা যারা ইউসুফ (আঃ)এর জীবনী সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। আজ এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য। এ সম্পর্কে নিন্মে আলোকপাত করা হলো
ইউসুফ (আঃ) ছিলেন যেমন সুন্দর চেহারার অধিকারী তেমন ছিলেন চরিত্রবান। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার ব্যাপারে পবিত্র কুরআনে একটি সুরা অবতীর্ণ করে দিয়েছেন। ইউসুফ (আঃ)এর জীবন কাহিনী আমাদের প্রত্যেকের জানা পয়োজন। আলোচনা করা হলো।
ভূমিকা:
ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন নবী ইয়াকুব আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পুত্র৷ জন্ম ইরাকের হাররানে শৈশব কাটে কানাআনে এবং কৈশোর থেকে বাকি জীবন মিশরে৷ তিনটি বিশেষ গুণ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ইউসুফ (আঃ) কে দান করেছিলেন ৷ নিম্নে বর্ণনা করা হল-
১. সুন্দর চেহারার অধিকারী
ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেখতে ছিলেন খুব সুন্দর৷ তিনি ছিলেন খুবই চমৎকার চেহারার অধিকারী৷ এমন সুন্দর চেহারার অধিকারী মানুষ বিশ্ব জগতে খুঁজে পাওয়াই মুশকিল৷
আরো পড়ুনঃ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মদিনা জীবন।
আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মিরাজের রাতে এক আসমান পার হয়ে আরেক আসমানে যাচ্ছিলেন, প্রত্যেক আসমানে কোন না কোন নবীর সাথে সাক্ষাৎ হচ্ছিল৷ তিনি তৃতীয় আসমানে ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সাক্ষাৎ পান৷ মিরাজ থেকে এসে তিনি ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লামের ব্যাপারে সাহাবীদের কে বলেন-
ইউসুফ (আঃ)কে দিয়ে দেওয়া হয়েছে যেন সৌন্দর্যের অর্ধেকটা৷ (সহীহ মুসলিম- ৪২৯)
ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতটা সুন্দর ছিলেন এ হাদিস থেকে অনুমান করা যায়৷ এই পৃথিবীতে মানুষকে যত সৌন্দর্য দেওয়া হয়েছে তার অর্ধেক সৌন্দর্য ইউসুফ (আঃ) দেওয়া হয়েছে৷ সুবাহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি!
আরো পড়ুনঃ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মক্কা জীবনী
আজিজে মিশরের স্ত্রী জুলেখা যখন ইউসুফ (আঃ) ও তাকে নিয়ে মিশরের নারীদের কানাঘুষা ও সমালোচনার কথা জানতে পারে৷ তখন তাদেরকে ডেকে পাঠানো হয়৷ সে সকলের জন্য আসল প্রস্তুত করে এবং তাদের প্রত্যেককে ফল কাটার জন্য একটি করে ছুরি দেওয়া হয়৷
অতঃপর ইউসুফকে বলল- তাদের সামনে এসো৷ এরপর তারা যখন ইউসুফকে দেখলো৷ তখন তারা ইউসুফ (আঃ) এর সৌন্দর্য দেখে ফল কাটতে গিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলে৷ তারা একসাথে বলে উঠলো এ তো কোন মানুষ নয়! এত এক আল্লাহর সম্মানিত ফেরেশতা৷
২. স্বপ্ন ব্যাখ্যায় পারদর্শী
আল্লাহ সুবাহানাহু তাআলা নিজেই ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দিয়েছেন৷ ফলে সকল নবী রাসূলের চেয়ে ভালো স্বপ্নের ব্যাখ্যা তিনি দিতে পারতেন৷ সূরা ইউসুফ এর ৬ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন- হে ইউসুফ! এভাবে তোমার প্রতিপালক তোমাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দান করেছেন৷
৩. সম্মানিত ও সম্ভ্রান্ত বংশের জন্য
হযরত ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেননি৷ তিনি অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন৷ এজন্য তার ব্যাপারে নবীজি বলেছেন-
তিনি কারিম ইবনে কারীম ইবনে কারিম ইবনে কারিম৷ অর্থাৎ ইউসুফ ইবনে ইয়াকুব ইবনে ইসহাক ইবনে ইব্রাহিম৷ (সহীহ বুখারী ৪৬৮৮)
কি ঘটনা ঘটেছিল নবী ইউসুফ (আঃ)এর জীবনে
শৈশবকালে ইউসুফ আলাইহি ওয়া সাল্লাম একটি স্বপ্ন দেখেন৷ এরপর নিজের বাবার কাছে তা বর্ণনা করেন৷ বাবা ইয়াকুব আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে বললেন- সাবধান! তোমার ভাইদের কাছে তা কখনোই বলবেনা৷ কারণ, তোমার ভাইয়েরা হয়তো তোমাকে কষ্ট দেবে৷
কিন্তু শিশু ইউসুফ আলাইহি ওয়া সালাম স্বপ্নের কথা ভাইদের কাছে বর্ণনা করেন৷ আর ইয়াকুব আঃ এর কথা সত্যে পরিণত হলো৷ ভাইয়েরা তাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করল৷ পরিকল্পনা মোতাবেক তারা তাকে নিক্ষেপ করল এক অন্ধকার কুপে৷
ঐ কূপের পাশ দিয়ে এক কাফেলা যাওয়ার সময় সেখানে যাত্রা বিরতি করলো৷ কাফেলার পানির সংগ্রাহক বালতি ফেললো কুপে আর কূপ থেকে উঠে এলেন ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম৷ কাফেলার লোকজন তাকে লুকিয়ে ফেলল এবং সঙ্গে করে মিশরে নিয়ে গেল৷
সেই যুগে পণ্যের মতো মানুষও বেচাকেনা হতো৷ তারাও ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দাস হিসেবে বিক্রি কর দিলো৷ তাকে কিনে নিলেন আজিজে মিশর৷ তিনি তাকে নিয়ে এলেন রাজপ্রাসাদে এবং নিজের স্ত্রীকে বললেন- তাকে লালন-পালন করে মানুষ কর৷ ভবিষ্যতে তাকে কাজে লাগতে পারে৷ আর আমরাও নিঃসন্তান৷ আমাদের তো কোন ছেলে-মেয়ে নেই৷ আমরা চাইলে তাকে পুত্র হিসেবে গ্রহণ করতে পারি৷
এরপর থেকে ইউসুফ (আঃ) রাজপ্রাসাদেই শৈশব জীবন কাটতে লাগলো৷ সেখানেই তিনি শৈশব থেকে যৌবনে পদার্পণ৷ তিনি ছিলেন খুবই ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও সুন্দর চেহারার অধিকারী৷ যেমন সুন্দর ছিল তার চেহারা তেমনি সুন্দর ছিল তার ব্যবহার চরিত্র আখলাক৷ রাজপ্রাসাদের সবাই মুগ্ধ হতে লাগলো তার প্রতি৷
সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনা হচ্ছে, আজিজে মিশরের স্ত্রী জুলাইখা যে কিনা ইউসুফকে ছেলের মত লালন পালন করল৷সে নিজেই পাগলপারা হয়ে গেল ইউসুফের প্রেমে৷ জুলাইখা তার অবৈধ প্রেমের প্রস্তাব দিলো ইউসুফ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে৷ ইউসুফ তা প্রত্যাখ্যান করলেন নিজেকে এবং হেফাজত করলেন খুব প্রবৃত্তি থেকে৷
জুলাইখা রেগে ইউসুফকে জেলখানায় নিক্ষেপ করলো৷ জেলখানার নির্জন অন্ধকারে কাটতে লাগলো ইউসুফের বন্দী জীবন৷ দিনের পর দিন, সপ্তাহর পর সপ্তাহ, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর৷ এভাবে তার জীবনের প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর জেলখানায় কেটে যায়৷
তিনি জেলখানায় দুইজন কয়েদির স্বপ্নের ব্যাখ্যা করলেন৷ একপর্যায়ে জেলখানা থেকে বেরিয়ে আসলেন৷ তিনি দোষী ছিলেন না, এটা প্রমাণিত হওয়ার পর৷ বরং তিনি হয়েছিলেন জুলাইখার ষড়যন্ত্রের শিকার৷
জেল থেকে বের হয়ে তিনি মিশরের তৎকালীন বাদশার একটি স্বপ্নের ব্যাখ্যা করেন৷ ব্যাখায় তিনি বলেন মিশরে একটা বড় দুর্ভিক্ষ হবে৷ যা সাত বছর দীর্ঘস্থায়ী হবে আর সুদিন থাকবে দুর্ভিক্ষের আগে সাত বছর৷
এ সময় জমিতে প্রচুর ফসল উৎপাদন হবে৷ ফসল সংরক্ষণ করেই আমাদের দুর্ভিক্ষের মোকাবেলা করতে হবে৷ ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন আমাকেই এই দায়িত্ব দিন৷ বাদশাহ এ দায়িত্ব ইউসুফ কে দিলেন আল্লাহর অশেষ রহমতে তিনি এই দুর্ভিক্ষের মোকাবেলা করতে সক্ষম হন৷
এই দুর্ভিক্ষ শুধু মিশরেই হয়নি৷ হয়েছিল তৎকালীন মিশরের আশেপাশের এলাকা জুড়ে৷ যে ভাইয়েরা ইউসুফকে অত্যাচার করে কুপে ফেলে দিয়েছিল সেই ভাইয়েরাও দুর্ভিক্ষের শিকার হয়৷ বাঁচার তাগিদে খাদ্য সংগ্রহের জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে তারা মিশরে উপস্থিত হয়৷
তারা ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে চিনতে না পারলেও তিনি ঠিকই তাদেরকে চিনতে পারেন তাদেরকে৷ পর্যাপ্ত খাদ্য দিয়ে বললেন তোমাদের কি আর কোন ভাই আছে? তারা বলল আছে৷ তিনি বললেন তাহলে তাকে নিয়ে এসো তাহলে তোমরা আরও বেশি খাবার নিয়ে যেতে পারবে৷
পরেরবার তারা নিজেদের অন্য ভাই বনি ইয়ামিনকে সঙ্গে নিয়ে এলো৷ ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কৌশলে তাকে নিজের কাছে রেখে দিলেন এবং বাকিদেরকে খাদ্য দিয়ে দেশে পাঠিয়ে দিলেন৷
ইউসুফকে হারিয়ে তার পিতা ইয়াকুব (আঃ) ছিলেন শোকাহত৷ এবার বনি ইয়ামিনকে হারিয়ে ফেলার ফলে তিনি আরো বেশি শোকাহত হন৷ দুই সন্তান হারানোর শোকে কাঁদতে কাঁদতে তিনি অন্ধ হয়ে যান৷
পিতা দৃষ্টি শক্তি হারিয়েছেন, এ কথা শোনার পর তার নিজের একটি জামা দিয়ে বললেন- এটা পিতার চোখে স্পর্শ করালে তিনি দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাবেন৷ বাস্তবেও তাই হলো ৷ ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার পিতার কাছে দুধ পাঠালেন এবং বললেন আপনি সবাইকে নিয়ে মিশরে চলে আসুন আল্লাহ তাহলে আমাদের একত্রে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন৷
ইউসুফ আ: এর স্বপ্ন এবং তার ব্যাখ্যা
সূরা ইউসুফে তিনটি স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে৷ প্রথম স্বপ্নটি ছিল ইউসুফ (আঃ) নিজে ছোটবেলায় দেখেছিলেন৷ দ্বিতীয়টি দেখেছিলেন তিনি জেলখানা থাকা অবস্থায় তার সাথে থাকা দুজন কয়েদির৷ আর তৃতীয় স্বপ্নটি দেখেছিল মিশরের বাদশাহ৷
ইউসুফ (আঃ) এর স্বপ্ন
ইউসুফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম শৈশবে স্বপ্ন দেখেছিলেন, ১১ টি তারকা, চন্দ্র, সূর্য তাকে সেজদা করছে৷ তার পিতাকে এই স্বপ্নের কথা জানালেন৷ তার এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা হলো, ১১ টি তারকা অর্থ ইউসুফের ১১ জন ভাই, চন্দ্রের অর্থ মাতা, আর সূর্যের অর্থ পিতা, তিনি স্বপ্নের বর্ণনা শুনে বুঝতে পারলেন এবং ইউসুফের ভাইদের কাছে এই স্বপ্নের কথা বলতে নিষেধ করলেন৷ কারণ তারা তা বুঝতে পেরে তার ক্ষতি করতে পারে৷
দুইজন কয়েদির স্বপ্ন
ইউসুফ আঃ যখন জেলখানায় প্রবেশ করলেন তখন তার সাথে আরো দুজন কয়েদি কারাগারে প্রবেশ করল৷ তাদের একজন বাদশাহকে সরাব পান করাতে এবং অপরজন ছিল বাদশাহর বাবুর্চি৷ তারা উভয়ে বাদশাহ খাদ্যে বিষ মিশ্রিত করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিল৷
তারা দুজনে একবার জেলখানায় স্বপ্ন দেখে৷ তারা ইউসুফ (আঃ)কে স্বপ্নের কথা খুলে বলে৷ তাদের মধ্যে যেই লোকটি বাদশাহকে মদ্যপান করাত সে বলল- আমি স্বপ্নে দেখলাম আঙ্গুর থেকে সরাব বের করছি৷
আর দ্বিতীয় জন যে বাদশাহর বাবুর্চি ছিল, সে বলল- আমি স্বপ্নে দেখলাম আমার মাথায় রুটি ভর্তি একটি ঝুড়ি রয়েছে তা থেকে পাখিরা ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে৷ ইউসুফ আঃ তাদের স্বপ্নের ব্যাখ্যা দিলেন৷ তোমাদের একজন মুক্তি পাবে এবং চাকুরী ফিরে পাবে৷
আর অপরজন অপরাধী হিসেবে প্রমাণিত হবে৷ এবং তাকে শূলে চড়ানো হবে৷ মৃত্যুর পর পাখিরা তার মাথার মগজ ঠুকরে ঠুকরে খাবে৷
মিশরের বাদশাহর স্বপ্ন
ইউসুফ আঃ যখন কারাগারে ছিলেন তখন বাদশা একটি অদ্ভুত স্বপ্ন দেখেন৷ বাদশাহ বললেন- আমি সাতটি মোটা তাজা গাভি স্বপ্নে দেখলাম৷ এইগুলোকে অন্য সাতটি জীর্ণ শীর্ণ গাভী গিলে খাচ্ছে৷ বাদশাহ বলে আমি আরো দেখলাম- সাতটি গমের সবুজ শিষ সাতটি শুষ্ক শিষ৷
এ স্বপ্ন দেখার পর এর ব্যাখ্যা জানার জন্য বাদশাহ অস্থির হয়ে পড়লেন৷ এ স্বপ্নের সঠিক ব্যাখ্যার জন্য রাজ্যের সকল জ্ঞানী, ব্যাখ্যাকারী ও একত্রিত করে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জিজ্ঞাসা করলেন কিন্তু কেউ স্বপ্নের ব্যাখ্যা দিতে পারল না৷
জেলখানা থেকে দুজন কয়েদির মধ্যে যে লোকটি মুক্তি পেয়েছিল৷ এবং চাকুরিতে আবার যোগ দিয়েছে৷ সে বাদশাহর কাছে ইউসুফের কথা বলে৷ ইউসুফ আঃ এর কথা বলব, ইউসুফ আঃ কাছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানার জন্য লোক পাঠালেন৷ ইউসুফ আঃ বললেন এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা হলো- সাত বছর ভালো ফল হবে এরপর সাত বছর দুর্ভিক্ষ হবে৷
ইউসুফ আঃ আরো বলেন- দুর্ভিক্ষের আগে বৃষ্টিপাত এবং প্রচুর ফসল উৎপন্ন হবে৷ তিনি পরামর্শ দিলেন প্রথম সাত বছর যেন অতিরিক্ত শস্য উৎপন্ন করবে৷ তা গমের শিষের মধ্যেই রাখতে হবে৷ যাতে পুরনো হওয়ার পর পোকা না খায়৷ প্রথম সাত বছর যেন তারা একাধারে চাষ করে তারপর যখন ফসল কাটবে তখন সে সামান্য পরিমাণ খাবে৷
আমরা ইউসুফ আঃ এর তিনটি স্বপ্নের ব্যাখ্যার কথা এবং তার সম্পর্কে জানলাম৷ এই পৃথিবীতে মানুষকে যত সৌন্দর্য দেওয়া হয়েছে তার অর্ধেক সৌন্দর্য আল্লাহ তায়ালা ইউসুফ আঃ কে দান করেছেন৷ তিনি একজন ছিলেন আল্লাহ তায়ালার নবী৷ তিনি ছিলেন অত্যন্ত সৎ এবং পুতপবিত্র৷
ফিউচার লাইফ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url