তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যারা এই ব্যাপারে জানতে আগ্রহী কিন্তু জানতে পারছিলেন না। এই আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম। আজ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজ আমরা এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করব। নিম্নে বিস্তারিত আলোকপাত করা হলো।
তেলাপিয়া মাছ খেলে কি হয়? এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এ বিষয়েও বিস্তারিত জানতে পারবেন। আজ পাঠকের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। যাই হোক কথা না বাড়িয়ে, চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। এ ব্যাপারে নিম্নে আলোচনা করা হলো। এ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।
পোস্ট সূচিপত্র .
ভূমিকা
তেলাপিয়া মাছ আমাদের কাছে অতি পরিচিত। সাধারণত এই মাছগুলো পুকুরের পানিতে চাষ করা হয়। তেলাপিয়া মাছ অনেকের কাছে স্বাদের মাছ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই মাছটি স্বাদে হালকা হওয়ায় এর দামও সস্তা। এই মাছের কাঁটা কম হওয়ায় ছোট বড় সকলেই খেতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে এই মাছে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এই মাছ বিশ্বের ১২০টি দেশে চাষ করা হয়।
তেলাপিয়া মাছের রয়েছে প্রোটিন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম,
ভিটামিন বি১২, মিনারেল সহ আরো অনেক পুষ্টিকর। এত পুষ্টিগুণ থাকা সত্ত্বেও এই মাছ
নিয়ে রয়েছে অনেক বিতর্ক। কেউ বলেছেন এ মাছে রয়েছে এক ধরনের ক্ষতিকর পদার্থ।
যেটা মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। তবে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন এই মাছে খুব
বেশি মানবদেহের ক্ষতিকারক পদার্থ নেই।
তেলাপিয়া মাছ খেলে কি হয়?
হাদিস শরীফে এসেছে তেলাপিয়া জান্নাতি মাছ। এর একটি ঘটনা থেকে জানা যায় দুইটি নদী
জান্নাত থেকে এসেছে একটি হলো নীলনদ ও দজলা ফরাদ। কেননা এই দুই নদীতে তেলাপিয়া
মাছ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। এখান থেকে জানা যায় এই মাছ জান্নাতি। সুতরাং এই
মাছকে অবহেলা না করে খাদ্য তালিকায় রাখা খুবই জরুরী।
এখানে মজার বিষয় হলো, এই মাছ খেয়ে দোয়া করলে আল্লাহ তা'আলা দোয়া কবুল করেন। এবং যে সমস্ত মা-বোনদের সন্তান হয় না তারা এই মাছ খেয়ে আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করতে পারেন। হয় তো বা তার দোয়া কবুল করবেন। তবে সব বিষয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে।
তেলাপিয়া মাছ খাওয়ার উপকারিতা
শরীর বৃদ্ধি ও বিকাশে বেশ ভূমিকা রাখে
তেলাপিয়া মাছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন রয়েছে তা আমরা জানি না। তার মধ্যে হল শরীর বৃদ্ধি ও বিকাশে বেশ ভূমিকা
রাখে। মানব দেহের বিশাল একটি খনিজ পদার্থের ঘারতি পূরণ করে। খনিজ
পদার্থের বিশাল একটি অংশ তেলাপিয়া মাছের রয়েছে। যা আমাদের জন্য খুবই উপকারী।
প্রত্যেকের জন্য এটি হবে একটি বেস্ট অপশন।
হাড় মজবুত ও শক্তিশালী করে
তেলাপিয়া মাছ মানব দেহের বৃদ্ধি ও
বিকাশের পাশাপাশি হাড় মজবুত ও শক্তিশালী করে। কেননা এই মাছে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ক্যালরি। ক্যালরি মানবদেহের হাড় ক্ষয় রোধ ও শক্তিশালী করে। এজন্য
তেলাপিয়া মাছ মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী।
ওজন কমাতে সহায়তা করে
তেলাপিয়া মাছ মানব দেহে অতিরিক্ত ওজন কমাতে
অনেক ভূমিকা রাখে। তেলাপিয়া মাছ শরীরের আমিষ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে। এই মাছে
প্রচুর পরিমাণে আমিষ রয়েছে। যেটা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
তেলাপিয়া মাছ ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি
প্রতিরোধ করে। এজন্য খাদ্য তালিকায় মাঝে মাঝে তেলাপিয়া মাছ রাখা খুবই জরুরী।
যারা ক্যান্সার রোগে ভুগছেন তারা খাদ্য তালিকায় এই মাছটি রাখতে পারেন। আশা করা
যায়, এই মাছ মাঝে মাঝে খেলে ক্যান্সার থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
হৃদরোগ নিরাময় করে
তেলাপিয়া মাছ সেবনে হৃদরোগের নানান জটিলতা থেকে
রেহাই পাওয়া যায়। যাদের হৃদ রোগ রয়েছে তাদের জন্য তেলাপিয়া মাছ একটি ব্যাটার
অপশন হতে পারে। আপনি এই মাছ সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খাদ্য তালিকায় রাখতে
পারেন। এতে আপনার হৃদরোগের জটিলতা থেকে রেহায় মিলবে।
অকালবার্ধক্য রোধ করে
বয়সের কারণে মানুষের বার্ধক্য চলে আসে। আবার
অনেকের অকাল বার্ধক্য চলে আসে যার কারণে মানুষের চলাফেরা সহ নৃত্য প্রয়োজনেও কাজ
করতে অনেক অসুবিধা হয়। এই রোগ নিরাময়ের জন্য চায় সঠিক পরিচর্যা। এর জন্য আপনি
খাদ্য তালিকায় কিছুদিন পর পর তেলাপিয়া মাছ রাখতে পারেনা। এতে আপনার বার্ধক্য
রোধ করে সুস্থ রাখবে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
তেলাপিয়া মাছ সেবনে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এবং
পায়খানা ক্লিয়ার রাখে। তেলাপিয়া মাছ হজম বৃদ্ধিতে বেশ ভূমিকা রাখে। তাই আমাদের
খাদ্য তালিকায় এই মাছটি রাখা খুবই জরুরী।
তেলাপিয়া মাছের পুষ্টিগুণ
তেলাপিয়া মাছে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। অন্যান্য মাছের তুলনায় তেলাপিয়া মাসেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। এছাড়াও মানব দেহের জন্য পটাশিয়াম, ফসফরাস এবং আয়রনের চাহিদা পূরণ করে। নিম্নে তা আলোচনা করা হলো।
- তেলাপিয়া মাছে প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে
- প্রোটিন ২৬গ্রাম
- ভিটামিন ডি ৬ গ্রাম
- ফসফরাস ২০%
- পটাশিয়াম ৩৮০ মিলিগ্রাম
- কোলেস্টেরল ৫৭ গ্রাম
- ভিটামিন বি১২ ৩১%
- ক্যালোরি ১২৮ মিলিগ্রাম
- সেলেনিয়াম ৭৮%
- আয়রন ২.৩ গ্রাম
- চর্বি ৪ গ্রাম
- নায়াসিন ২৪%
- কার্বস ২%
- ওমেগা ৩ গ্রাম
- ওমেগা ৬গ্রাম
তেলাপিয়া মাছ খাওয়ার অপকারিতা
ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়ায়
তেলাপিয়া মাছ বেশি বেশি খেলে ক্যান্সারের মতো
মরণব্যাধি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি গবেষণা বিভাগের
(ইউএসড়িএ) দাবি তেলাপিয়া মাছে অল্পমাত্রায় ক্ষতিকারক পদার্থের উপস্থিত
পাওয়া গেছে। এই মাছ খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি ১০% বাড়িয়ে তুলে। তারা এটাও দাবি
করে, এই মাছ অল্প মাত্রায় খেলে উপকার মিলবে। আর অধিক মাত্রায় খেলে ক্যান্সারের
মতো মরণব্যাধির ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলে।
বিষাক্ত ডায়োক্লিন
মাছ চাষ করতে বিষাক্ত ডায়োক্লিন ব্যবহার করা
হয়। এটা এমন একটি রাসায়নিক ঔষধ। এটি মাছ চাষ করতে ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যতীত
মাছ চাষ করা অসম্ভব। এই রাসায়নিক প্রয়োগের ফলে নানান জটিলতা দেখা দেয়। এ
রাসায়নিক যুক্ত মাছ যদি মানুষ খায় তাহলে তার শরীরে নানা রকম অসুখ বিসুখের
সৃষ্টি হয়। তাই এটি প্রয়োগের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
অন্যান্য অসুখের আশঙ্কাও বাড়ে
তেলাপিয়া মাছ নিয়মিত খাওয়ার কারণে
বাড়তে পারে অন্যান্য অসুখের আশঙ্কা। তাছাড়াও বাড়তে পারে স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
স্বাস্থ্য পরিপূর্ণ সুস্থ রাখতে চাইলে তেলাপিয়া মাছ নিয়মিত খাওয়া পরিহার করুন।
তাহলে আশা করা যায়, স্বাস্থ্যের তেমন ক্ষতির আশঙ্কা থাকবে না। তাই আমাদের উচিত
এই মাছ এড়িয়ে চলা। তবে অল্প মাত্রায় সেটি দোষের নয়।
কীটনাশক প্রয়োগে সতর্কতা
আমরা তেলাপিয়া মাছ বদ্ধ জলাশয়ে চাষাবাদ
করে থাকে। সেখানে মাছ রক্ষার্থে আমরা বিভিন্ন রকম কীটনাশক ও এন্টিবায়োটিক
প্রয়োগ করে থাকি। তখন মাছ এই সমস্ত রাসায়নিক খাবার খেয়ে বড় হয়। মানুষের জন্য
এই মাছ খাওয়া বিষের মত। সুতরাং কীটনাশক প্রয়োগের ক্ষেত্রে আমরা সতর্কতা অবলম্বন
করব। তা না হলে আমাদের অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ তেলাপিয়া মাছ নিয়মিত না খেয়ে সপ্তাহে কমপক্ষে ১ থেকে ২ দিন খাওয়া যেতে পারে। এই মাছ উপকারের আশায় বেশি খেলে লাভের চাইতে ক্ষতিই বেশি হবে। সুতরাং এই মাছ সতর্কতার সাথে খাওয়া উচিত।
তেলাপিয়া মাছ চাষের পদ্ধতি
বাণিজ্যিকভাবে তেলাপিয়া মাছ চাষাবাদ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। বিদেশ সহ
দেশের অভ্যন্তরীণ এই মাছের বেশ কদর রয়েছে। যারা এই মাছ চাষ করার পরিকল্পনা
করেছেন। তাদেরকে এর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। তা না হলে বেশি লাভবান হওয়া
যাবে না। এটি সঠিকভাবে চাষ করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়। নিম্নে এ সম্পর্কে
আলোচনা করা হলো
পুকুর নির্বাচন (Pond Selection)
এমন পুকুর নির্বাচন করতে হবে যেখানে
সূর্যের আলো পড়ে। পুকুরের গভীরতা হতে হবে ২৫ থেকে ১০০ ডেসিমেল এর মধ্যে। তবে এর
চাইতে ছোট বড় হলেও কোন সমস্যা নেই। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে গভীরতার দিকে।
তারপর পুকুরের চারপাশের পাড় মেরামত করে নিতে হবে। পুকুরের পাড়ের উচ্চতা কমপক্ষে
২০ থেকে ২৫ ডেসিমেল হওয়া উচিত। এর থেকে কম বেশি হলেও কোন সমস্যা নেই।
চুন প্রয়োগ
প্রথমে পুকুর পানিতে ভরাট করে নিতে হবে এবং তার দুই থেকে
তিনদিন পর পানিতে চুন প্রয়োগ করতে হবে। এমনভাবে চুন প্রয়োগ করতে হবে যাতে কোন
জায়গা ফাঁকা না থাকে। অর্থাৎ উত্তম রূপে প্রয়োগ করতে হবে। চুন প্রয়োগ করার
উদ্দেশ্য হলো পানি পরিষ্কার এবং কোন জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া থাকলে তা ধ্বংস করে
ফেলবে।
চুন প্রয়োগের ৬ থেকে ৭ দিন পর অল্প পরিমাণে গোবর প্রয়োগ করতে হবে। তারপর ইউরিয়া সার ১০০ থেকে ১১০ গ্রাম, তারপর সুপার ফসফেট ৭০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হবে। এইগুলো প্রয়োগের দুই থেকে তিন দিন পর পুকুরের পানির রং সবুজ হয়ে যাবে। সবুজ রং হওয়ার দুই থেকে তিন দিন পর মাছের পোনা ছাড়া যাবে।
তেলাপিয়া মাছের পোনা ছাড়ার পদ্ধতি
তেলাপিয়া মাছের পোনা ছাড়ার
বিভিন্ন পদ্ধতি থাকতে পারে। তবে এখানে একটি পদ্ধতির সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ১.৫
ডেসিমেলে ১৯০০ থেকে ২০০০ ছাড়া যেতে পারে। যদি পোনার ওজন ১৫ থেকে ২০ গ্রাম
পর্যন্ত হয়। এর থেকে কম বেশি হলেও কোন সমস্যা নেই। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে,
জায়গার যতখানি প্রয়োজন তার চেয়ে অতিরিক্ত না হয়।
মাছের খাদ্য সরবরাহ
তেলাপিয়া মাছের পোনা ছাড়ার ২৪ ঘন্টা পর খাবার
দিতে হবে। এরপর প্রতিদিন কম বেশি করে খাবার দিতে হবে। কয়েকদিন অতিবাহিত হওয়ার
পর চালের কুড়া ফুটিয়ে খেতে দিতে হবে। মাছের বয়স যখন ২০ থেকে ২৫ দিন হবে তখন
যেকোনো ধরনের খাবার খেতে দেওয়া যেতে পারে। এখন মাছের ওজন ২৫০ গ্রাম থেকে ৩০০
গ্রাম হলে ভাসমান ফিট খেতে দিতে হবে। মাছ উঠানোর আগ পর্যন্ত এভাবে খাবার সরবরাহ
করতে হবে।
পুকুর এবং মাছের সঠিক পরিচর্যা করা
মাছের পোনার বয়স একমাস হলে
পুকুরের পানি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদি পানি কমে যায় তাহলে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ
করতে হবে। যদি পুকুরে কোন প্রকার ব্যাক্টেরিয়া থাকে সেটা নিষ্কাশন করতে হবে।
১০-১২ দিন পর পর জাল টেনে মাছের পোনা দেখতে হবে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সমস্যা
অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
প্রতিদিন খাবার দেওয়ার পর অন্তত এক ঘণ্টা পর পুকুর পর্যবেক্ষণ করতে হবে যদি কোন খাবারের উপস্থিতি দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে মাছের অথবা পুকুরের পানির কোন সমস্যা হয়েছে। সমস্যা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। এবং পুকুরে সঠিক মত খাবার প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে আশা করা যায় তেলাপিয়া মাছে বেশি লাভবান হওয়া যাবে।
লেখকের মন্তব্য
পরিশেষে বলা যেতে পারে, তেলাপিয়া মাছ আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখা খুবই জরুরী। কেননা এই মাছের ব্যাপারে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। এই মাছের বিশেষ কিছু গুণ থাকার কারণে এ ব্যাপারে উপরোক্ত আলোচনা করা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত এই মাছ খাদ্য তালিকায় রাখা এবং এ মাছের ব্যাপারে জ্ঞান রাখা আবশ্যক।
পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ, আমাদের এই আর্টিকেলটি পাঠকের সুবিধার্থে দেওয়া হয়েছে। এর
দ্বারা সামান্যতম উপকৃত হলে আমাদের কমেন্ট বক্সে লেখার অনুরোধ রইল। এবং এ
আর্টিকেলে ভাষাগত ও লেখার মধ্যে ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা করবেন। এবং আমাদেরকে
অবহিত করলে আমরা তার সংশোধন করে দিবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে
শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে “ধন্যবাদ”।
ফিউচার লাইফ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url