খেজুরের রসের উপকারিতা
খেজুরের রসের উপকারিতা সম্পর্কে আজ আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। যারা এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেল স্বাগতম। আমরা মনে করি আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
খেজুর রসের অপকারিতাও সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে
শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল। পড়বেন বুঝবেন এবং আমাদেরকে উৎসাহিত করবেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ খেজুরের রসের উপকারিতা .
ভূমিকা
খেজুরের রসের সাথে আমরা কম বেশি সকলেই পরিচিত। এই রস গুলি খেজুরের গাছ থেকে
প্রাকৃতিকভাবে প্রাপ্ত। এটা খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এই রস পুষ্টিগুনে ভরপুর।
এতে রয়েছে ভিটামিন, এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ পদার্থ। এছাড়াও এই রসের রয়েছে
প্রাকৃতিক চিনি। এইগুলো মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। তবে অতিরিক্ত গ্রহণ করলে
কিছু সমস্যা হতে পারে।
খেজুর রসের উপকারিতা
প্রাকৃতিক এনার্জি ড্রিংকিং রয়েছে
খেজুর রসে প্রাকৃতিক শর্করা ও
গ্লুকোজ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এটির পরিমাণ প্রায় ১৫. ২০%। এছাড়াও এই রসে
প্রচুর পরিমাণে রয়েছে মিনারেল ও খনিজ পদার্থ। এতে আরো রয়েছে প্রাকৃতিক
কৃত্রিম ড্রিংকিং এনার্জি। এবং এটি স্বাস্থ্যকর বলেও প্রমাণিত হয়েছে। যা পান
করলে মানবদেহের অত্যন্ত উপকার হয়। এইগুলো শরীরকে আলাদা শক্তি প্রদান করে
থাকে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
খেজুরের রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট। এ রসগুলো সাধারণত শীতকালে পাওয়া যায়, তাই
শীতকালে ঠান্ডা, সর্দি কাশি বা ইনফ্লুয়েঞ্জার রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে
থাকে। এই রস পান করার ফলে, মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই জন্য
এই রস শীতকালে দারুন কার্যকারী।
পেশী মজবুত করে
খেজুর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও
সোডিয়াম। যা পেশীকে মজবুত শক্তিশালী করতে ম্যাজিকের মত কাজ করে থাকে। শুধু খেজুর
রসেরই কথা বলা হয়নি, এর গুড়েরও অনেক উপকার রয়েছে। এই গুড় খেলে মানব দেহ সুস্থ
রাখে এবং পেশী মজবুত ও শক্তিশালী করতে দারুণভাবে সহায়ক হতে পারে। তাই আমরা খাদ্য
তালিকায় খেজুরের গুড় রাখতে পারি।
ওজন কমাতে
খেজুরের রসে ক্যালসিয়াম এবং ফ্যাট কম থাকার কারণে, এটি
ওজন কমাতে দারুন সহায়ক হতে পারে। যাদের ওজন বেড়ে গিয়েছে, ওজন কমাতে চেষ্টা
করছেন, তারা এই রস খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে পারেন। ওজন বেড়ে যাওয়া
ব্যাক্তিদের একটি বিকল্প রাস্তা হতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্য ভালো করে
এই রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যাদের
পেটের সমস্যায় এবং পায়খানা কষা হয়, তারা এই রস নিয়মিত ও নির্দিষ্ট পরিমাণে
পান করতে পারেন। খেজুরের রস পেটের সমস্যা এবং মল নরম করতে সহায়ক। এবং খেজুরের
গুড়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যাদের রাত্রিকালীন অনিদ্রার সমস্যা রয়েছে
তারা এই গুড় নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে পারেন।
হার্টের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী
এই রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
পটাশিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে। এই রস পান করলে
হার্ট সচল রাখে, ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো আকস্মিক মৃত্যু থেকে
রক্ষা করে। তাই আমরা স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রেখে, এই রস খাদ্য তালিকায় যোগ
করতে পারি।
ওজন কমাতে
এই রসে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি। এই চিনি রক্তের সঙ্গে মিশে
যায়, ফলে দেহ থেকে অতিরিক্ত চর্বিগুলো বের করে ফেলে। দেহ সুস্থ রাখতে এবং ওজন
কমাতে সহায়ক হয়। আর সাধারণ চিনি দ্রুত রক্তের সাথে মিশে যায়, ফলে এই
চিনি খেলে রক্তের গ্লুকোজ বাড়িয়ে দেয়। তখন স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ে
যায়।
দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় রোধ করে
এই রস দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় রোধ করে
শক্তিশালী ও মজবুত করে তুলতে সহায়তা করে। কেননা এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও
ফসফরাস। যেসব মানুষের হাড়ের সমস্যা এবং ছোট বাচ্চার দাঁত উঠতে দেরি হয় তাদেরকে
এই রস খাওয়ানো উচিত। এইরূপ সমস্যাতে এই রস পান করলে সকল সমস্যা দূরীভূত হবে
ইনশাআল্লাহ।
ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করে
খেজুর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স, যা ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে সহায়ক। শীতকালে যখন ত্বকের আদ্রতা
হারিয়ে ফেলে, তখন এই রস পান করলে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরে আসে, ফলে
ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।
চুলের যত্ন নিতে
এ রসে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে এবং চুলের
গোড়ার চামড়ার ফাঙ্গাস গুলো শক্তিশালী করে। যাদের চুল ওঠা সমস্যা রয়েছে, তারা
প্রতিনিয়ত নির্দিষ্ট পরিমাণে এই রস পান করতে পারে।
খেজুরের রসের অপকারিতা
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য
এই রস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত
খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যা অতিরিক্ত পান করলে রক্তের
গ্লুকোজ বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা এটা খাওয়া থেকে একটু সাবধান
থাকবেন। কিন্তু মাত্র অনুপাতে খেলে সেটা দোষের কিছু নয়, তবে মাত্রাতিরিক্ত পান
করলে সমস্যা দ্বিগুণ বেড়ে যেতে পারে।
সংক্রমণ রোগের ঝুঁকি থাকে
খেজুরের রস দ্বারা নানান রোগের সংক্রমণ
ঘটতে পারে। কেননা এই রস কাঁচা অবস্থায় সংরক্ষণ করা হয়। একদল বিশেষজ্ঞরা দাবি
করছেন, রাতের বেলায় বাদুরসহ কিছু পাখি এই রসে বসলে, তাদের ঠোঁট এবং পা থেকে
সংক্রমণ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এই রস যদি খোলা অবস্থায় সংরক্ষণ করা
হয়, তাহলে তা পান করা থেকে বিরত থাকুন।
এলার্জির সমস্যা হতে পারে
খেজুরের রসে এমন কিছু উপাদান থাকতে পারে,
যা পান করলে শরীরে এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাদের এলার্জির সমস্যা
খুব বেশি রয়েছে, তারা একটু এড়িয়ে চলবে। এই রস পরিমাণ এর চেয়ে বেশি পান করলে
এলার্জির সমস্যা দ্বিগুণ বেড়ে যেতে পারে। সুতরাং এর থেকে একটু সাবধান থাকবেন।
হজমে গন্ডগোল হতে পারে
এই রসে কিছু খনিজ উপাদান ও প্রাকৃতিক চিনে
থাকার কারণে বেশি পরিমাণে পান করলে পেটে সমস্যা হতে পারে। এর
থেকে ফুডপয়েজিং এর মত কঠিন সমস্যা হতে পারে। এবং পেটে আরো নানান জটিলতা
দেখা দিতে পারে। এই রস অতিরিক্ত পান না করাই ভালো।
হাঁপানি এবং এজমার সমস্যা থাকবে
যাদের হাঁপানি ও এজমা রয়েছে শীতকালে
তারা, এই খেজুরের রস পান করা থেকে বিরত থাকবেন। কেননা শীতকালে এই রস পান করার ফলে
সমস্যা আরো জটিল হতে পারে। সুতরাং এমন রোগীদের শীতকালে খেজুরের রস এড়িয়ে চলাই
ভালো।
রক্তের শর্করা বৃদ্ধি পেতে পারে
খেজুরের রসে রয়েছে প্রাকৃতিক
শর্করা। সুতরাং এই রস পুষ্টিগুণে ভরপুর, কিন্তু এটি অতিরিক্ত সেবন করলে রক্তের
শর্করা বৃদ্ধি পেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা এর রস খাওয়া থেকে একটু সতর্ক
থাকবেন। এটি অতিরিক্ত পান করার ফলে এই সমস্ত রোগীরা ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হতে
খেজুর রসে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়ামের
উপস্থিতি পাওয়া যায়। তাই এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে দারুনভাবে সাহায্য
করে। তবে যদি বেশি পরিমাণে সেবন করা হয়, তাহলে সেটি বিপরীত প্রতিফলিত হতে
পারে।
খেজুর রসের পুষ্টিগুণ
প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরের রসে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। নিম্নে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা প্রদত্ত হলো।
ভিটামিন “সি”: এতে রয়েছে ২ গ্রাম। ভিটামিন সি মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং শীতকালে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে।
ফাইবারে রয়েছে: মাত্র ১.৫ গ্রাম। পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে সহায়তা
করে, এবং হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখে। কোষ্টকাঠিন্য থেকেও রক্ষা করে।
ক্যালসিয়াম: ২০ মিলিগ্রাম। ক্যালসিয়াম মানব দেহের হাড় ও দাঁত গঠন করে, যা মজবুত ও শক্তিশালী হয়ে থাকে।
পটাশিয়াম: ৩০০ মিলিগ্রাম। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, যা হার্ট
সুস্থ রাখে। হার্ড অ্যাটাকের রোগীর ঝুঁকি কমিয়ে সুস্থ রাখে।
আয়রন: ২.৭৫ মিলিগ্রাম। রক্তের সেতকণিকা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও শরীরে প্রচুর
পরিমাণে শক্তি ও এনার্জি বৃদ্ধি করে।
ভিটামিন বি: রয়েছে ১০%। যা স্নায়ুতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এবং
শরীরে শক্তি প্রদান করে। এটি অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর।
ম্যাগনেসিয়াম: ৩০ মিলিগ্রাম। অনিদ্রা সমস্যা সমাধান করে। রাত্রি কালিন কারো ঘুমের সমস্যা হলে, খেজুরের রস খেলে ঘুমের সমস্যা সমাধান হতে পারে।
সোডিয়াম: ৮ মিলিগ্রাম। শরীরে খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে। তাই মানব
দেহের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
খেজুরের রস বেশি পাওয়া যায়
বাংলাদেশের অধিকাংশ জায়গায় কমবেশি খেজুরের রস পাওয়া যায়, শীতকালে জমে ওঠে
এইসব জেলার খেজুরের গাছ থেকে রস সংগ্রহের কাজ। এই রস অত্যন্ত পুষ্টিগুণে ভরপুর।
এবং মানব দেহের জন্য অত্যন্ত উপকার সাধিত হয়। নিম্নে কোন কোন জেলায় বেশি
খেজুরের রস পাওয়া যায় তা আলোচনা করা হলো:
যেমন: ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, কুষ্টিয়া এবং রাজশাহী, রংপুর, নওগাঁ
ইত্যাদি অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি খেজুরের রস পাওয়া যায়। তবে, সারা বাংলাদেশের মধ্যে
খেজুরের রস জনপ্রিয় হলো যশোর এবং কুষ্টিয়ার। সারা বাংলাদেশের খেজুরের রস এখান
থেকেই চাহিদা মেটায়।
সংশ্লিষ্ট কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর
১নং প্রশ্নঃ খেজুরের রস পান করলে কি কি উপকার হয়?
উত্তরঃ
খেজুরের রসে নানান পুষ্টিগুণ ও উপকার উপস্থিত রয়েছে। তাহলে যেমন আয়রন,
ম্যাগনেসিয়া, ফাইবার, ফসফরাস, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে ইত্যাদি আরও ভিটামিন
বিদ্যমান রয়েছে। এছাড়াও আরো উপকার রয়েছে তা হলো, উচ্চ রক্তচাপ, ওজন নিয়ন্ত্রণ
রাখা, ডায়াবেটিস, হাড় ক্ষয় রোধ, চুল ওঠা সমস্যা ইত্যাদি আরো উপকার রয়েছে। তবে
এটি পরিমাণের চেয়ে বেশি খেলে উপকারের চাইতে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২নং প্রশ্নঃ খেজুরের রসে কি ভাইরাস থাকে?
উত্তরঃ খেজুরের
রসে রয়েছে নিপাহ ভাইরাস। এই ভাইরাস সাধারণত বাদুড় এবং কিছু পাখির ঠোট ও নখের
মাধ্যমে সংক্রমণ হয়। সুতরাং যে সমস্ত রস ঢেকে রাখা হয় সেগুলোর রস পান করা
নিরাপদ হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে রসের হাঁড়িতে কোন ব্যতিক্রম কিছু না
ঘটে।
আর যে সমস্ত হাড়ি ঢাকনা ছাড়া গাছে লাগানো থাকে তার থেকে রস পান করা মোটেও উচিত
নয়, কেননা এরই মাধ্যমে নিপাহ ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে। তাই এই রস পান করা থেকে
বিরত থাকুন। নইলে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৩ নং প্রশ্নঃ খেজুরের রস খেলে কি মোটা হওয়া যায়?
উত্তরঃ
খেজুরের রস পান করলে মূলত মোটা হওয়া যায় না। তবে কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা
রয়েছে। উপরোক্ত আমরা সেগুলো আলোচনা করেছি।
৪নং প্রশ্নঃ খেজুরের রস কখন পাওয়া যায়?
উত্তরঃ খেজুরের রস
(কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন) এই ৫ মাস পর্যন্ত খেজুরের গাছ থেকে
মিষ্টি রস সংগ্রহ করা হয়। এই রস খুব সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।
৫নং প্রশ্নঃ খেজুরের রস দিয়ে কি করা হয়?
উত্তরঃ খেজুরের রস
দিয়ে মূলত সুস্বাদু গুড় তৈরি করা হয়। বাংলাদেশের এই গুড় দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে
বিদেশেও সুনাম অর্জন করেছে। শুধু তাই নয়, এই গুড় দেশের অভ্যন্তরীণ এবং বিদেশে
রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
লেখক এর মন্তব্য
উপরোক্ত আলোচনার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে, খেজুরের রস সম্পর্কে আমরা বিশদভাবে
আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই রস নিয়ম মাত্রায় পান করলে অনেক উপকার পাওয়া
যায়। নিয়ম মাত্রায় পান না করলে উপকারের চাইতে ক্ষতি বেশি হয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমাদের এই আর্টিকেলে ভুল ত্রুটি হয়ে গেলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমরা এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যদি এর মধ্যে কোন বিষয় ছাড়া পড়ে যায় তাহলে আমাদেরকে অবহিত করবেন আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
ফিউচার লাইফ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url