খুসখুসে বিরক্তিকর কাশি দূর করার উপায়
খুসখুসে বিরক্তিকর কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কে আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত
আলোচনা করব। যারা এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী, তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলে
স্বাগতম।
এলার্জিজনিত কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কেও আমরা জানতে পারবো। যাই হোক, কথা না
বাড়িয়ে চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পোস্ট সূচিপত্র.
সূচনা
শীতকালে অথবা গ্রীষ্মকালে এই দুই সিজনেই অধিকাংশ মানুষের খুশখুসে কাশি হয়ে থাকে।
এই কাশি অনেক বিরক্তের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। দ্রুত চিকিৎসা না নিলে, এটি অনেক
সময় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন
হয়ে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। নইলে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
এই রোগটা বিশেষ করে শীতকালে বেশি দেখা যায়। সাধারণত এই রোগ হয় সর্দি কাশি এবং
এলার্জি বা সংক্রমণ রোগের কারণে। এই রোগ হলে ভয়ের তেমন কারণ নেই, সঠিক চিকিৎসা
নিলে দ্রুত সড়ে উঠবে। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ঘরোয়া ভাবে কিছু উপায়
জেনে নিব। যা প্রাথমিক অবস্থায় ছোট এবং বড়দের অনেক উপকারে আসে।
খুসখুসে বিরক্তিকর কাশি দূর করার উপায়
মধু এবং কালোজিরার মিশ্রণঃ মধু এবং কালোজিরাতে রয়েছে প্রাকৃতিক
অ্যান্টিবায়োটিক এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সমৃদ্ধ, যা সর্দি কাশি রোগীদের জন্য
খুবই উপকারী। এটি সংক্রমণ রোগ কমাতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণটি সর্দি কাশি এবং গলা
ব্যথা, বুকে কফ জমা ইত্যাদি রোগ থেকে উপশম প্রদান করে। তাই এই মিশ্রণটি শীতকালে
ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ এক চা চামচ পরিমান মধু নিতে হবে, তারপর মধুর ওপর সামান্য
পরিমাণে কয়েকটি কালোজিরা দিয়ে দিতে হবে। তারপর হালকা কুসুম কুসুম গরম করে সেবন
করতে পারেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
গরম পানির ভাপ নিতে পারেনঃ গলা ব্যথা, সর্দি কাশি এবং শ্লেষ্মা রোগ
ভালো করতে গরম পানির ভাব নেওয়া যেতে পারে। এটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসেবে
কাজ করে। এই মিশ্রণটি শ্বাস তন্ত্রের সঠিক তাপমাত্রা সরবরাহ করতে সাহায্য করে এবং
নাক গোলা পরিষ্কার করে শান্তি প্রদান করে। এতে গলার সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই কমে
যায়।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ একটি পরিষ্কার পাত্রে গরম টগবগে পানি ঢেলে নিতে হবে, এবং
তার ভাপের সামনে নিয়ে যেতে হবে। মুখে ভাপ নেওয়ার সময় মাথা কাপড় দিয়ে ঢেকে
রাখতে হবে। এইভাবে বেশ কিছুদিন করলে সর্দি কাশি থেকে উপশম মিলবে।
হলুদের ব্যবহারঃ হলুদ হল প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। হলুদে আরো রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টি ভাইরাসের বিরুদ্ধে দারুণভাবে কাজ করে। হলুদ আয়ুর্বেদিকের ঔষধ হিসেবেও কাজ করে থাকে, যা ঠান্ডা জনিত এবং খুসখুসে কাশি ভালো করার জন্য খুবই উপকারী।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ প্রথমে আধা কাপ পানি একটি পরিষ্কার পাত্রে নিয়ে নিতে হবে। তারপর ফুটন্ত পানিতে এক চা চামচ পরিমাণ কাঁচা হলুদের চূর্ণ দিয়ে দিতে হবে। এর সাথে চাইলে এক চা চামচ গোলমরিচ ও দারচিনির গুড়া যোগ করতে পারেন। এরপর স্বাদ অনুযায়ী মধু যুক্ত করে গরম গরম সেবন করতে পারেন। এটি খুসখুসে কাশির জন্য খুবই উপকারী।
লবণ ও গরম পানি দিয়ে কুলি করাঃ লবণ ও গরম পানি দিয়ে কুলি করলে গলার
খুসখুসে কাশ এবং গলার সংক্রমণ রোগ থেকে মুক্তি দেয়। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক
এন্টিব্যাক্টরিয়াল ও এন্টিবায়োটিকের উপস্থিতি। সর্দি কাশিতে দারুণ উপকারী।
ব্যবহার বিধিঃ কুসুম কুসুম গরম পানিতে প্রয়োজন অনুসারে লবণ দিয়ে, দিনে
দুই থেকে তিনবার কল করতে পারেন। সর্দি কাশিতে অনেক উপকার মিলবে।
রসুনের ব্যবহারঃ রসুন সঠিক নিয়মে সেবন করলে খুসখুসে বিরক্তিকর শুকনো কাশি দূর করা সম্ভব। কেননা রসুনের রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল, যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ প্রথমে এক কাপ পরিমাণ এক অথবা দুই কোয়া রসন নিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি হালকা ঠান্ডা হয়ে গেলে এক চা চামচ পরিমাণ মধু যোগ করে সেবন করলে খুসখুসে বিরক্তিকর কাশি দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
চায়ে তেজপাতার ব্যবহারঃ চায়ে তেজপাতা ব্যবহার করে সেবন করতে পারেন। এই
মিশ্রণকে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক বলা হয়। এই মিশ্রণটি সেবন করলে
গলার খুসখুসে কাশ এবং শ্লেষ্মা দূর করতে দারুন কার্যকারী। এই মিশ্রণটি দিনে
দুই থেকে তিনবার সেবন করতে পারেন। তাহলে ভালো প্রকার মিলবে।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ এক কাপ গরম চায়ে কিছু তেজপাতার কুচি দিয়ে গরম গরম সেবন করতে পারেন। এটি সর্দি কাশি রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
কালোজিরার তেল ব্যবহারঃ সর্দি কাশি ভালো করতে কালোজিরা তেলের জুরি মিলা
বড় দায়। কেননা এই তেলে রয়েছে এন্টি ফাঙ্গাস এবং আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান,
যা বুকে ও গলার কন্ঠাতে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। সর্দি কাশিতে এই তেল
সেবনও করা যেতে পারে। যাদের শ্লেষ্মা আছে তারা নিয়মিত এই তেল সেবন করতে পারে
না।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ এক গ্লাস গরম পানিতে এক চা চামচ পরিমাণ কালোজিরার তেল
মিশিয়ে দিনে এক থেকে দুইবার খালি পেটে পান করতে পারেন। যাদের সর্দি কাশির প্রকোপ
বেশি তারা বুকে এবং গলার কণ্ঠাতে এই তেল ব্যবহার করতে পারে না।
লেবু এবং গরম পানির মিশ্রণঃ লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সংক্রমণ রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। লেবু এবং গরম
পানির মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করলে গোলাব্যথা সহ সর্দি কাশি ভালো
হয়।
ব্যবহার বিধিঃ প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে সামান্য পরিমাণে গরম পানি নিতে
হবে। তার সাথে এক থেকে দুইটি লেবুর রস নিয়ে ভালোভাবে মিক্সচার করতে হবে। এই
মিশ্রণের মধ্যে আরেকটি উপকরণ দিলে আরো ভালো হয় তা হলো, এক থেকে দুই চা চামচ মধু
মিশ্রণ করা যেতে পারে। এটি গরম গরম পরিবেশন করতে পারেন।
তুলসী পাতাঃ তুলসী পাতাকে আমরা অবহেলা করে ফেলে দেই। কিন্তু তুলসী পাতা হলো, প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। সর্দি কাশি এবং খুশখুসে কাশি থাকলে এই পাতা সেবন করলে ধীরে ধীরে এই রোগ গুলো ভালো হয়ে যায়। এটি শরীরকে শীতল রাখতেও সাহায্য করে।
ব্যবহার পদ্ধতিঃ প্রথমে কয়েকটি তুলসী পাতা পানিতে দিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে
নিন। তারপর তার মধ্যে প্রয়োজন অনুসারে কিছু মধু দিয়ে গরম গরম এই মিশ্রণটি সেবন
করতে পারেন।
খাদ্যাভাস এবং অন্যান্য সর্তকতা
ধূমপান থেকে বিরত থাকতেঃ ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
ধূমপান শ্বাসতন্ত্রকে দুর্বল করে তুলে এবং কাশি বাড়াতে সাহায্য করে। শুধু তাই
নয় ধূমপানের কারণে পুরুষের যৌন ক্ষমতা হ্রাস সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বিকলাঙ্গ
হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য যথাসম্ভব ধূমপান এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।
পর্যাপ্ত ভিটামিন সি গ্রহণ করাঃ লেবুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি। পানিতে সামান্য কিছু লেবু দিয়ে কুসুম কুসুম গরম করে নিয়মিত পান করলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। এগুলো সর্দি এবং খুশখুসে কাশিতে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
ধুলাবালি এড়িয়ে চলাঃ অনেক সময় ধুলাবালি এলার্জির কারণ হয়ে দাঁড়াতে
পারে। এতে খুশখুসে কাশি দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই বাহিরে বের হলে ধুলাবালি
এড়িয়ে চলা উচিত।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করাঃ মানুষের শরীর তিন ভাগের দুই ভাগই পানি
দ্বারা গঠিত। এজন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা। শরীর থেকে টক্সিন
বের হয়ে গেলে, পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। তখন শ্বাসতন্ত্রের খুসখুসে কাশি দূর
করে দেয়।
গরম পানি পান করাঃ কুসুম কুসুম গরম পানি পান করলে খুসখুসে কাশি ভালো হয়।
যদি এই গরম পানির সাথে মধু এবং লেবুর রস মিক্সচার করা যায় তাহলে আরো ভালো
হয়।
চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন
যদি এই ঘরোয়া উপায় খুসখুসে কাশি দূর না হলে, তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন। এই খুশখুসে কাশ অনেক সময় ফুসফুসের সংক্রমণ বা অ্যালার্জির লক্ষণ হতে পারে। তাই এগুলো হওয়ার পূর্বেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এলার্জি জনিত কাশি দূর করার উপায়
গোল মরিচ ও এলাচঃ এই দুই উপকরণ সর্দি ঠান্ডা ও খুশখুসে কাশিতে দারুণ
কাজ করে থাকে। তাই গোল মরিচ ও এলাচ চিবিয়ে খেতে পারেন। তাহলে এই রোগ থেকে
রেহাই পাওয়া যাবে।
তুলসী পাতা ও মধুর মিশ্রণঃ কয়েকটি তুলসী পাতা পরিষ্কার করে, এক চা
চামচ পরিমাণ রস এবং সমপরিমাণ মধু নিয়ে মিক্স করে পান করতে পারেন। অথবা কয়েকটি
তুলসির পাতা চিবিয়ে রস খাওয়ার পর সামান্য মধু পান করতে পারেন। এতে যদি
খুশখুসে কাশ থাকে তাহলে ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
আদা ও মধুর মিশ্রণঃ এক চা চামচ আদার রস এবং সমপরিমাণ মধু মিক্স করে
সেবন করতে পারেন। এটি কাশির জন্য খুবই উপকারী। এবং দ্রুত খুসখুসে কাশি ভালো
হয়।
লেবু ও আদার রসের মিশ্রণঃ সামান্য পরিমাণ লেবু এবং আদার রস মিক্সচার করে, হালকা হালকা কুসুম গরম করে পান করলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়াঃ অনেক সময় এলার্জির রোগী দুর্বল হয়ে
পড়তে পারে, এজন্য তার বিশ্রাম নেওয়া খুবই জরুরী। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি
পান করতে হবে। এলার্জির রোগীরা এভাবে কাজ করলে তারা সুস্থ থাকবে।
সংশ্লিষ্ট কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর
খুসখুসে কাশি হলে কি করবেন?
উত্তরঃ খুশখুসে কাশি নিরাময়ের জন্য,
বিভিন্ন উপায়ে রয়েছে সেগুলো যদি আমরা নিয়মিত মেনে চলতে পারি তাহলে খুশখুসে
কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। নিম্নে কয়েকটি কারণ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
- ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে
- ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে
- গোসলের সময় হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন
- আদা, মধু, লেবু ইত্যাদির মিশ্রন করে হালকা গরম করে সেবন করতে পারেন
- তুলসির পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন
- গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন
- গরম পানির ভাব নিতে পারেন
উত্তরঃ হ্যাঁ, কাশির ড্রপ আসলে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কাশির ড্রপ মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এগুলো ব্যবহার করলে ফুসফুসে ও স্নায়ু তন্ত্রের অনেক ক্ষতি সাধিত হয়। তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো।
পাঁচ মিনিটে শুকনো কাশি দূর করার উপায় কি?
উত্তরঃ পাঁচ মিনিটে
শুকনো কাশি দূর করার অনেক কয়টা উপকরণ রয়েছে তার মধ্যে হল যেমন মধু, কালোজিরা,
আদা, গোলমরিচ, লবঙ্গ, তুলসী পাতা ইত্যাদি। এইগুলো উপকরণ হালকা গরম করে সেবন
করলে দ্রুত খুসখুসে কাশি বা শুকনো কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
অতিরক্ত শুকনো কাশি হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ অতিরিক্ত শুকনো কাশি হলে, মধু এবং আদার রস, এই দুই উপকরণের এক চা চামচ পরিমাণ রস নিয়ে হালকা কুসুম কুসুর গরম করে সেবন করতে পারেন। এরপর আদা অথবা লবঙ্গ জিহ্বায় রেখে চুষে সেবন করতে পারেন।
সিরাপ খেলে কি কাশি ভালো হয়?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সিরাপ খেলে কাশি ভালো হবে। তবে এই সিরাপ সেবন করার ফলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তা হল, ঘুম ঘুম ভাব হতে পারে এবং শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এগুলো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াই ভালো হয়। তবে আমরা উপরোক্ত ঘরোয়া উপায় আলোচনা করেছি। চাইলে এইগুলো ট্রাই করতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য
পরিশেষে বলা যেতে পারে, খুশখুসে বিরক্তি কর কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এইগুলো সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে আশা করা যায় অনেক উপকার পাওয়া যাবে। তাই আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ফিউচার লাইফ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url